Differentiation (Part-38) | S N De

1. সিন্ধু সভ্যতার বৃহৎ শস্যাগার হরপ্পাতে আবিষ্কৃত হয় 
2. সিন্ধু সভ্যতার বৃহৎ স্নানাগার মহেঞ্জোদারোতে পাওয়া যায় 
3. মহেঞ্জোদারো কথার অর্থ  মৃতের স্তুপ
4. আর্যদের  প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদ 
5.  উপনিষদ এর অপর নাম বেদান্ত
6. ঋকবৈদিক যুগের সভ্যতা পিতৃতান্ত্রিক ছিল
7.  সিন্ধু সভ্যতা ছিল মাতৃতান্ত্রিক 
8. আর্যদের ব্যবহৃত দুটি  মুদ্রা  নিস্ক  ও  মনা 
9. শেষ তীর্থঙ্কর মহাবীর 
10. ২৩ তম তীর্থঙ্কর হলেন  পার্শ্বনাথ 
11. মহাবীরের জন্ম আনুমানিক 540 খ্রিস্টপূর্বাব্দে  বৈশালী উপকণ্ঠে কুন্দগ্রামে
12. 468 খ্রিস্টপূর্বাব্দে রাজগৃহের কাছে পাবাপুরি নামক স্থানে 
13. তীর্থঙ্কর কথার অর্থ মুক্তির পথ নির্মাণকারী  
14. প্রথম জৈন সংগীতি অনুষ্ঠিত হয় পাটালিপুত্রে
15.  দ্বিতীয় জৈন সংগীতি  অনুষ্ঠিত হয় গুজরাটের বলভিতে (খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক)
16.  বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ
17.  গৌতম বুদ্ধের জন্ম 567 খ্রিস্টপূর্বাব্দ (মতান্তরে 563 খ্রিস্টপূর্বাব্দ )কপিলাবস্তু কাছে লুম্বিনী উদ্যানে 
18.  প্রয়াণ  487 খ্রিস্টপূর্বাব্দে   (মতান্তরে 483 খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মল্ল রাজ্যের রাজধানী কুশিনগরে
19.   বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ত্রিপিটক  পালি ভাষায় রচিত 
20. প্রথম বৌদ্ধ সম্মেলন হয় মগধের  রাজগৃহে 
21. দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতি সম্মেলন হয় বৈশালীতে (কালাশোক বা কাকবর্ণ) 
22.  তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি সম্মেলন হয় পাটালিপুত্রে ( অশোকের সময় ) 
23. চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি সম্মেলন হয় কাশ্মীরের  কুন্তল বনবিহারে কিংবা পাঞ্জাবের জলন্ধরে
24. বুদ্ধদেবের শিষ্যত্ব গ্রহন কারী দুজন রাজা ছিলেন  প্রসেনজিৎ (কোশলরাজ) এবং  বিম্বিসার (মগধরাজ) ।
25.  বিম্বিসারের সময় গৌতম বুদ্ধ ও মহাবীর নিজে নিজে ধর্মমত প্রচার করেন।
26. Haryanka  dynasty (বংশের) -এর  প্রতিষ্ঠাতা বিম্বিসার শেষ রাজা নাগদশক ।
27.  শিশুনাগ বংশের প্রতিষ্ঠাতা শিশুনাগ , শেষ রাজা  কালাশোক ।
28.  নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা মহাপদ্মনন্দ , শেষ রাজা ধননন্দ।
29.  মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা   চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, শেষ রাজা বৃহদ্রথ । 
30.  কুষাণ বংশের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম কদফিসিস , শেষ রাজা  বাসুদেব ।
31.  সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা শিমুক ,শেষ রাজা  যজ্ঞশ্রী  সাতকর্ণী (শক্তিশালী রাজা)
32.  গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীগুপ্ত , শেষ রাজা দ্বিতীয় জীবিত গুপ্ত ।
33.  বিম্বিসারের সময় মগধের রাজধানী ছিল রাজগৃহ ।
34.  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সময়  ভারতে আসেন গ্রীক দূত মেগাস্থিনিস।
35.  বিন্দুসারের সময় মগধের রাজধানী ছিল রাজগৃহ । 
36.  বিন্দুসারের উপাধি  অমিত্রাঘাত  ।
37.  মৌর্য যুগের প্রবর্তিত দুই প্রকার কর ভাগ ও বলি ।  
38.  অশোকের সিংহাসন আরোহন কাল - 273 খ্রিস্টপূর্বাব্দ । 
39.  আলেকজান্ডার 327 খ্রীষ্টপূর্বাব্দে  ভারত আক্রমণ করেন ।
40.  আলেকজান্ডার 323 খৃস্ট পূর্বাব্দে বত্রিশ বছর বয়সে মারা যান । 
41.  হিদাসপিসের যুদ্ধ হয় আলেকজান্ডার ও পুরুর মধ্যে । 
42.  অশোক বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষা নেন উপগুপ্ত এর কাছে  ।
43.  ভারতের এটিলা বলা হয় মিহিরকুল কে ।
44.  মৌর্য যুগের খাসজমি কে বলা হতো সীতা । 
45.  স্কন্দ গুপ্তের মৃত্যুর পর ভারত আক্রমণ হয়েছিল  মিহিরকুলের পুত্র তোর মান  এর নেতৃত্বে ।
46.  পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল , শেষ রাজা মদনপাল ।
47.  সেন বংশের প্রতিষ্ঠাতা সামন্ত সেন  , শেষ রাজা কেশব সেন । 
48.  বাতাপির চালুক্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম পুলকেশী , শেষ রাজা দ্বিতীয় কৃতি বর্মন ।
49. রাষ্ট্রকূট বংশের প্রতিষ্ঠাতা দন্তিদুর্গ ,শেষ রাজা চতুর্থ অমোঘবর্ষ ।
50. কল্যাণের  চালুক্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা দ্বিতীয় তৈল এবং শেষ রাজা ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্য।
51. বাংলার সার্বভৌম নরপতি হলেন শশাঙ্ক ।
52. গৌড়রাজ শশাঙ্কের রাজধানী কর্ণসুবর্ণ । 
53. পুষ্যভূতি রাজাদের রাজধানী থানেশ্বর 
54. হর্ষবর্ধনের সময় চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ ভারতে আসেন 
55. ত্রিশক্তি সংগ্রাম হয়েছিল পাল , গুর্জর প্রতিহার ও রাষ্ট্রকূট -দের  মধ্যে ।
56. বাংলার মাৎস্যন্যায় যুগের সময়কাল 637 খ্রিস্টাব্দ থেকে 750 খ্রিস্টাব্দ ।
57. সেন যুগে পুরান ও কর্পদক পুরান নামে দুই ধরনের মুদ্রা প্রচলিত হয় ।
58. পাল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় প্রথম মহিপালকে ।
59. সন্ধ্যাকার নন্দী রচিত রামচরিত  রামপালের উদ্দেশ্যে রচিত ।
60. কৌলীন্য প্রথা প্রবর্তন করেন বল্লাল সেন ।
61. জয়দেব , ধোয়ী ,হলায়ুধ ছিলেন  লক্ষণ সেনের সভাকবি । 
62. বাতাপির চালুক্য বংশের প্রতিষ্ঠা দ্বিতীয় পুলকেশী । 
63. চোলদের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা প্রথম রাজেন্দ্র চোল
64.  মহাবলীপুরমের বিখ্যাত রথ ও মন্দির পল্লব রাজ প্রথম নরসিংহ বর্মন এর আমলে তৈরি হয় ।
65. পাল  যুগের দুজন শ্রেষ্ঠ শিল্পী (ভাস্কর) বিমান ও বীত পাল । 
66. বিলহন ও বিজ্ঞানেশ্বর হলো ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্যের সভাকবি ।
67. অজন্তা গুহা মন্দির নির্মিত হয় গুপ্ত যুগে
68.  এলিফ্যান্টা গুহা মন্দির নির্মিত হয় চালুক্য যুগে
69.  ইলোরা গুহা মন্দির নির্মিত হয় রাষ্ট্রকুট যুগে 
70. অতীশ কথার অর্থ হল প্রভু  । দ্বিতীয় বুদ্ধ বলা হয় অতীশ দীপঙ্করকে ।
71. পাল ও সেন যুগের বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বন্দর হলো তাম্রলিপ্ত বন্দর । 
72. 712 খ্রিস্টাব্দে রাওয়ের যুদ্ধে মুহাম্মদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে আরবরা সিন্ধু রাজ দাহির কে পরাজিত করে সিন্ধুদেশ দখল করে ।
73. সুলতান মাহমুদ  ১৭ বার (১০০০-১০২৭ খ্রিঃ) ভারত আক্রমণ করেন ।
74. সুলতান মাহমুদ কে বাৎসিকান  বলা হয় । বাৎসিকান -এর অর্থ মূর্তিভঙ্গকারী । 
75. তরাইনের প্রথম যুদ্ধ ঘটে  ১১৯১ খ্রিঃ -এ  মোহাম্মদ ঘোরি ও তৃতীয় পৃথ্বীরাজ চৌহান (জয়ী) এর মধ্যে । তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ ঘটে   ১১৯২ খ্রিঃ -এ  দ্বিতীয় পৃথ্বীরাজ চৌহান ও  মোহাম্মদ ঘোরি (জয়ী)  এর মধ্যে ।
76. দিল্লীর দাস  বংশের প্রতিষ্ঠা করেন কুতুবউদ্দিন আইবক ।  আইবক কথার অর্থ দাস ।
77. কুতুবমিনার নির্মাণ কাজ শুরু করেন কুতুবউদ্দিন আইবক ,শেষ করেন ইলতুৎমিস ।
78. ইলতুৎমিস-এর রাজত্বকালে চেঙ্গিস খাঁ ভারতে আসেন।
79. গিয়াসউদ্দিন বলবনের আসল নাম উলুঘ খাঁ। 
80. ভারতের তোতা পাখি বলা হয় আমির খসরু কে ।
81. দিল্লির সুলতানি হিসেবে আলাউদ্দিন খলজী প্রথম দাক্ষিণাত্য জয় করেন ।
82. সুলতানি আমলে আলাউদ্দিন খলজি বাজারদর নিয়ন্ত্রণ , দাগ ও হুলিয়া চালু করেন ।
83. আলাউদ্দিন খলজী জমি জরিপের ব্যবস্থা করেন ।
84. ফিরোজ শাহ তুঘলক  কর্মদপ্তর স্থাপন করেন চালু করেন।
85.  দিল্লি থেকে দেবগিরিতে রাজধানী স্থানান্তর করেন ।
86.  তৈমুর লঙ  1398 খ্রিস্টাব্দে তুঘলক বংশের শেষ সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের সময় ভারত আক্রমণ করেন। 
87. বাংলার আকবর বলা হয় আলাউদ্দিন হোসেন শাহ কে।
88.  কাশ্মীরের আকবর বলা হয় জয়নুল আবেদীনকে ।
89. সুলতানি যুগে তিনজন মহাপুরুষ হলেন রঘুনাথ,  রঘুনন্দ ও  শ্রী চৈতন্যদেব ।
90. তালিকোটার যুদ্ধ 1565 খ্রিস্টাব্দে।
91. কবীর  সুলতান সিকান্দার লোদীর  সমসাময়িক ছিলেন । 
92. ভক্ত কবিদের কবিতাকে বলা হয় দোঁহা । 
93. শিখদের  ধর্মগ্রন্থ হল  গ্রন্থসাহেব । 
94. গুরু নানক শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা ।
95. জাহাঙ্গীর শিখদের পঞ্চম গুরু অর্জুন কে হত্যা করেন ।
96. ঔরঙ্গজেব  নবম গুরু তেগ বাহাদুর কে হত্যা করেন ।
97. শিখদের দশম গুরু গোবিন্দ সিং খালসা  বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । 

বাবরঃ   বাবর  কথার অর্থ ব্যাঘ্র । ১৫৫৬ খ্রিঃ -এ পানিপথের প্রথম যুদ্ধে বাবর দিল্লির সুলতান ইব্রাহিম লোদীকে পরাজিত করেন এবং দিল্লিতে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।

১৫২৭ খ্রিঃ -এ  খানুয়ার যুদ্ধে রানা সঙ্গকে পরাস্ত করেন । ১৫২৯  খ্রিঃ -এ  ঘর্ঘরার  যুদ্ধে  বাবর সম্মিলিত আফগান জোটকে  যুদ্ধে পরাস্ত করেন। ১৫৩০ খ্রিঃ-এ  47 বছর বয়সে তিনি  মারা যান ।

হুমায়ুনঃ  হুমায়ুন ছিলেন বাবর এর পুত্র এবং তার মাতা  ছিলেন মাহম বেগম।  তার শাসনকালে প্রথম পর্বে ১৫৩০-৪০ খ্রিস্টাব্দে এবং দ্বিতীয় পর্বে 1555 থেকে 1556 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী ছিল ।  হুমায়ুনের  ভগ্নি গুলবদন বেগম এর লেখা  গ্রন্থ হুমায়ুননামা থেকে রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়।

   ১৫৩১ খ্রিস্টাব্দে কালিঞ্জর অবরোধ এবং ১৫৩২ খ্রিস্টাব্দে  দৌরার  যুদ্ধে মামুদ লোদীকে পরাজিত করেন ।  ১৫৩৫ খ্রিস্টাব্দে গুজরাটের শাসক  বাহাদুর শাহকে পরাজিত করে গুজরাট ও  মালব জয় করলেও ১৫৩৬ খ্রিস্টাব্দে বাহাদুর শাহ নিজ রাজ্য  পুনরুদ্ধার করেন ।  

১৫৩৯ খ্রিস্টাব্দে  শেরখান  হুমায়ুনকে পরাজিত করে শেরশাহ সুরি উপাধি ধারণ করেন ।

১৫৪০ খ্রিস্টাব্দে কনৌজ এর  শেরশাহ  দ্বারা   যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পারস্যে আত্মগোপন করেন।

 ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দের ২৪ শে জানুয়ারি হুমায়ুন পাঠাগারের সিঁড়ি থেকে পড়ে যান এবং ২৬ শে জানুয়ারি তার মৃত্যু হয় ।

শের শাহ এর বাল্য নাম ফরিদ খাঁ ।  শেরশাহ কাবুলিয়াৎ ও পাট্টা প্রথা  চালু করেন।
 রুপি নামে  রৌপ্য মুদ্রা   চালু করেন।  ঘোড়ার পিঠে ডাক চলাচলের ব্যবস্থা করেন ।

 আকবরঃ আকবর 1556 খ্রিস্টাব্দে পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধে  পরাজিত করেন  ।
1976 খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটের যুদ্ধে   রানা  প্রতাপ সিংহ কে পরাজিত করেন।
1582 খ্রিস্টাব্দের নতুন রাজস্ব ব্যবস্থা শুরু করেন । এর নাম দেন  তোদরমলের জাবত । 

 আকবর মনসবদারি প্রথা  চালু করেন।
 1582 খ্রিস্টাব্দে আকবর  দীন-ই-ইলাহী ধর্মমত এর প্রবর্তন করেন।

 জাহাঙ্গীরঃ   জাহাঙ্গীর এর আসল নাম সেলিম প্রথম জেমস এর দূত হিসাবে  জাহাঙ্গীরের দরবারে আসেন।

 শাহজাহান কথার  অর্থ পৃথিবীর অধিপতি ।


আমাদের সাথে facebook page এ যুক্ত থাকতে এই লিঙ্কে click  করুন